অগ্রদ্বীপ কাটোয়া
হাওড়া কাটোয়া রেল লাইনে অগ্রদ্বীপ স্টেশনে নেমে রিকশায় অথবা হেঁটে অগ্রদীপ যাওয়া যায় ।
এখানকার গোপীনাথ মন্দির প্রায় আড়াইশো বছরের পুরাতন এটি প্রতিষ্ঠান করেছিলেন নদীয়ার রাজা কৃষ্ণচন্দ্র ।
৮ টি গোলাকার থামের উপর দালান রীতিতে প্রায় ২০ ফুট গোপিনাথের মন্দির নির্মিত হয়েছিল।
উঁচু কষ্টিপাথরে নির্মিত বংশীদের গোপীনাথ এবং পাশে অষ্টধাতুর রাধিকা মূর্তি ।
চৈত্র মাসে কৃষ্ণ একাদশীতে গোপিনাথের ওই সময় গোপীনাথ কে সমাধি মন্দিরে নিয়ে এসে কুশ ও পিণ্ড তার হাতে রাখা হয়। পরের শ্রাদ্ধের কাজ শেষ হলে গোপীনাথ কে মন্দিরে ফিরে এনে রাজ-বেশ পড়ানো হয়।
উৎসব বেশ কয়েকদিন ধরে চলে চলতে থাকে।
দ্বিতীয় দিনে অন্ন মহোৎসব হয় , দোল উৎসব হয়।
এখানে বহু দূর দুরান্ত থেকে মেলায় লোক আসে বাউল কীর্তন ভজন করার জন্য অনেক মানুষ আসেন।
অনেক বড় মেলা বসে ।
খুব ধুম ধামাই এই অগ্রদ্বীপে কাটোয়ার কাছাকাছি এই জায়গাটায় ঘোষপাড়া ঘোষপাড়া মেলা নামে পরিচিত
ঘোষের সমাধি ঘিরেই এই মেলাটা ভাই বলে এটা ঘোষ ঠাকুরের সমাধি মেলা বলে পরিচিত হয়েছে তো যাই হোক এটা আমি গুগলে পোস্ট করেছি আমার নাম খোকন সরদার।
ভালো..
লাগে তো পোস্টটি একটু শেয়ার করে দিবেন এবং কিছু কমেন্ট করবেন ।
পোস্টটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন