ধর্ম শব্দের আক্ষরিক অর্থ ধারন করেন যিনি (৺ধৃ +ঘঞ=ধর্ম)। পাল ও সেন যুগের ব্রাহ্মন্য সংস্কৃতির চাপে নাভিশ্বাস ওঠা অন্ত্যজ শ্রেণির মানুষ বৌদ্ধ ধর্মের প্রতি আসক্ত হয়ে উঠতে শুরু করে তখন পৌরাণিক মতবাদে বিশ্বাসী ( বিঞু কেন্দ্রিক) ব্র্যাহ্মন সম্প্রদায় ও অনার্য লৌকিক মতাবলম্বী ডোম সম্প্রদায় এর দ্বন্দ্ব চরমে উঠে। যার ফসল যৌপদ এবং রামাই পন্ডিতের 'আগমপুরাণ' । সহযোদ্ধা হিসাবে পরবর্তী কালে মুসলমানদের ও আকৃষ্ট করে নিজ দলভারী করার উদ্দেশ্যে লেখা হয়েছিল 'নিরঞ্জনের রুস্মা' বা কলিমা জালাল'। অর্থাৎ একদিকে নারায়ণ ( পৌরাণিক দেবতা) অন্যদিকে শৈব ( লৌকিক দেবতা) যদিও শিবকে দেবাদিদেব স্বীকার করে নিলেও লৌকিক নমঃশূদ্ররা চাষের দেবতা রূপে 'শিবায়ন' রচিত হয়েছিল। ধর্ম ঠাকুরের নিরাকার মূর্তি ( যদিও কোথাও কচ্ছপ, কোথাও চৌকো, গোল, কাঁকড়া বিছে প্রভৃতির মূর্তি বিদ্যমান) মুসলমানদের আকৃষ্ট করেছিল। তাই আগমপুরাণের অন্য ' শুন্য পুরাণ' নাম থেকে বোঝা যায় এই দেবতার পুরানে কোনো অস্তিত্ব নেই।মুলত ডোম, ধীবর, শ্রেণির মানুষেরাই পূজা করে আসত। তাই এই লৌকিক দেবতার কোন নির্দিষ্ট মূর্তি নেই।।।
ধর্ম শব্দের আক্ষরিক অর্থ ধারন করেন যিনি (৺ধৃ +ঘঞ=ধর্ম)। পাল ও সেন যুগের ব্রাহ্মন্য সংস্কৃতির চাপে নাভিশ্বাস ওঠা অন্ত্যজ শ্রেণির মানুষ বৌদ্ধ ধর্মের প্রতি আসক্ত হয়ে উঠতে শুরু করে তখন পৌরাণিক মতবাদে বিশ্বাসী ( বিঞু কেন্দ্রিক) ব্র্যাহ্মন সম্প্রদায় ও অনার্য লৌকিক মতাবলম্বী ডোম সম্প্রদায় এর দ্বন্দ্ব চরমে উঠে। যার ফসল যৌপদ এবং রামাই পন্ডিতের 'আগমপুরাণ' । সহযোদ্ধা হিসাবে পরবর্তী কালে মুসলমানদের ও আকৃষ্ট করে নিজ দলভারী করার উদ্দেশ্যে লেখা হয়েছিল 'নিরঞ্জনের রুস্মা' বা কলিমা জালাল'। অর্থাৎ একদিকে নারায়ণ ( পৌরাণিক দেবতা) অন্যদিকে শৈব ( লৌকিক দেবতা) যদিও শিবকে দেবাদিদেব স্বীকার করে নিলেও লৌকিক নমঃশূদ্ররা চাষের দেবতা রূপে 'শিবায়ন' রচিত হয়েছিল। ধর্ম ঠাকুরের নিরাকার মূর্তি ( যদিও কোথাও কচ্ছপ, কোথাও চৌকো, গোল, কাঁকড়া বিছে প্রভৃতির মূর্তি বিদ্যমান) মুসলমানদের আকৃষ্ট করেছিল। তাই আগমপুরাণের অন্য ' শুন্য পুরাণ' নাম থেকে বোঝা যায় এই দেবতার পুরানে কোনো অস্তিত্ব নেই।মুলত ডোম, ধীবর, শ্রেণির মানুষেরাই পূজা করে আসত। তাই এই লৌকিক দেবতার কোন নির্দিষ্ট মূর্তি নেই।।।



একটি মন্তব্য পোস্ট করুন