ধর্ম ঠাকুরের কাহিনীর দুটি ধারা প্রচলিত একটি হল রাজা হরিশচন্দ্র - লুইচন্দ্র বৃওন্ত ও অন্যটি হল লাইসেন্ বৃত্তান্ত। প্রথম ধারায় রাজা হরিশচন্দ্র ও তাঁর স্ত্রী মদনা ছিলেন নিঃসন্তান ।
লোকের কাছে লজ্জা ঢাকার জন্য একদিন তারা বল্লুকা নদীর তীরে ডোমেদের (রামাই পন্ডিত এর বংশধর) ধর্ম পূজা পদ্ধতি দেখে আকৃষ্ট হন। ডোম পন্ডিত বলেন নিরঞ্জনের নির্ পান করে পুএ লাভ হবে কিন্তূ সেই পুএ ধর্ম ঠাকুরকে বলিদান করতে হবে। মদনা ব্রত পালন করেন । যথা সময়ে লুইচন্দ্র নামে পুএ লাভ করেন। কালক্রমে রাজা রানী তাদের শর্তের কথা ভুলে গেলেন । একদিন ধর্ম ঠাকুর ব্রাহ্মনবেশে উপস্থিত হয়ে একাদশীর পারন করার জন্য লুইচন্দ্রের মাংস আহারের ইচ্ছা প্রকাশ করলেন । প্রতিঙ্গাবদ্ধ রাজা রানী লুইচন্দ্রকে কেটে ব্র্যাহ্মন ভোজন প্রস্তুত করে দিলেন ।। ধর্ম ঠাকুর প্রসন্ন হয়ে তাদের পূএ ফিরিয়ে দিলেন ও ধর্মরাজ মাহাত্ম্য প্রচার করতে বললেন।।
অন্যদিকে আছে লাইসেন বৃত্তান্তে লাইসেন হলেন হলেন রাজা কর্ণসেন ও রানী রঞ্জাবতীর একমাত্র পুত্র। কর্ণ সেন ছিলেন গৌড়েশ্বরের সামন্ত । ইছাই ঘোষের (ঢেকুরগড়ের ঈশ্বরী ঘোষ) নাম অপর এক সামন্ত প্রভাবে কর্ণ সেনর ছয় পুএ
পরবর্তী অংশ দেখুন
লোকের কাছে লজ্জা ঢাকার জন্য একদিন তারা বল্লুকা নদীর তীরে ডোমেদের (রামাই পন্ডিত এর বংশধর) ধর্ম পূজা পদ্ধতি দেখে আকৃষ্ট হন। ডোম পন্ডিত বলেন নিরঞ্জনের নির্ পান করে পুএ লাভ হবে কিন্তূ সেই পুএ ধর্ম ঠাকুরকে বলিদান করতে হবে। মদনা ব্রত পালন করেন । যথা সময়ে লুইচন্দ্র নামে পুএ লাভ করেন। কালক্রমে রাজা রানী তাদের শর্তের কথা ভুলে গেলেন । একদিন ধর্ম ঠাকুর ব্রাহ্মনবেশে উপস্থিত হয়ে একাদশীর পারন করার জন্য লুইচন্দ্রের মাংস আহারের ইচ্ছা প্রকাশ করলেন । প্রতিঙ্গাবদ্ধ রাজা রানী লুইচন্দ্রকে কেটে ব্র্যাহ্মন ভোজন প্রস্তুত করে দিলেন ।। ধর্ম ঠাকুর প্রসন্ন হয়ে তাদের পূএ ফিরিয়ে দিলেন ও ধর্মরাজ মাহাত্ম্য প্রচার করতে বললেন।।
অন্যদিকে আছে লাইসেন বৃত্তান্তে লাইসেন হলেন হলেন রাজা কর্ণসেন ও রানী রঞ্জাবতীর একমাত্র পুত্র। কর্ণ সেন ছিলেন গৌড়েশ্বরের সামন্ত । ইছাই ঘোষের (ঢেকুরগড়ের ঈশ্বরী ঘোষ) নাম অপর এক সামন্ত প্রভাবে কর্ণ সেনর ছয় পুএ
পরবর্তী অংশ দেখুন
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন